১৮ অক্টোবর, ২০২১

কুমিল্লার নানুয়া দিঘির পাড় পূজা কেন্দ্রে মূর্তির পায়ে কোরআন এটি দূরসাহস নাকি ষড়যন্ত্র

কুমিল্লার নানুয়া দিঘির পাড় পূজা কেন্দ্রে মূর্তির পায়ে কোরআন এটি দূরসাহস নাকি ষড়যন্ত্র। ষড়যন্ত্র হলে কাদের ষড়যন্ত্র, এর সাথে রাষ্ট্র ধর্ম থেকে ইসলামকে মুছে ফেলার সম্পর্ক কি?




কুমিল্লা নানুয়ার  মূর্তির পায়ে কোরআন এটা হিন্দুদের দূর সাহস হতে পারে। কারণ বাংলাদেশে সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলিম থাকা স্বত্ত্বেও তারা নীপিড়িত, নির্যাতিত। মুসলমানদের রাজাকার, জামাত শিবির বলে বৈধ এবং অবৈধ ভাবে হত্যা করা হয়। একাত্তরে নাইবা গেলাম। আবরার হত্যার বিষয়টি বিবেচনা করুন, নামাজ পড়ার জন্য, মানুষকে নামাজের দাওয়াত দেওয়ার জন্য তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। বলা হতে পারে তার সঠিক ন্যায় বিচার করা হয়েছে। তাহলে আমি বলবো ন্যায় বিচারের সঙ্গা জানেন? বিচারক হবার জন্য বিচার নয়। অপরাধের পুনরাবৃত্তি যেন না হয় তার জন্যই বিচার। আজও মুসলমানদের জঙ্গি উগ্রবাদী বলা হয় এর থেকেই এরা এই দুর্সাহস পেয়েছে।


এটা যদি ষড়যন্ত্র হয়ে থাকে তাহলে ষড়যন্ত্র কারা করেছে, আর আপনারা রাষ্ট্র ধর্ম ইসলামকে বিলুপ্ত করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন কেন, এতে আপনাদের সার্থ কি।


কেন কুরআন অবমাননার শাস্তি দাবি করায় মামলা খেতে হলো। কেনো তাকে জামাত শিবির সন্দেহ করা হলো? সকলেইতো আপনাদের মতো বেঈমান না। আপনাদের যেমন মূর্তি ভাঙ্গলে জ্বলে। আমরা তো আপনাদের র এর এজেন্ট বলিনা। তাহলে আমরা কোরআন অবমাননা করার জন্য কষ্ট পেলে কেনো আমাদের জঙ্গি, রাজাকার মৌলবাদী বলে আমাদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে আমাদের হত্যা করেন। আপনারা তো প্রমাণ ছাড়াই মুসলমানদের গ্রেফতার করেন। তারপর অন্যায় ভাবে যোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায় করেন।


আমরা অন্যায় তুলে ধরলে সেটি বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করে, ডিজিটাল আইনে মামলা খেতে হয়। আর হিহিন্দুরা অপপ্রচার করলে তাদের কোলে নিয়ে দুদু খাওয়ান।তাদের খুশি করতে ইসলাম বিরোধী বক্তব্য দেন। কেন এর কারন কি? এর কারন হলো আপনারা কোরআন বিরোধিতা করেন। তার কারন এখানে ক্লিক করে মিলিয়ে নিন।


এটা দূর্সাহস হলে তা আপনাদের (আওমিলীগের) কাছ থেকে পেয়েছে। আর ষড়যন্ত্র হলে এটা আওমিলীগের ইসলাম বিরোধী এবং দেশ থেকে ইসলাম তুলে দেয়ার ষড়যন্ত্র।




শেয়ার করুন

0 coment rios: